Emdadul Mia

Emdadul Mia

An insatiable writer and blogger about militancy, religious superstitions, and societal depravity. His writing’s primary message is to reveal the religious traders’s masks and shield readers from actions that degrade society and public life by giving in to intolerance. His book, published in 2022, “Dharmiya Goramir Ekal Sekal” (The Past and the Present of Religious Orthodoxy), gained huge popularity. Md. Imdadul Mia, a writer and blogger, is the third child of Md. Chayed Mia and Mrs. Zubeda Khatun. He was born on May 8, 2000, in the largest village in Asia, Baniachong, in the Habiganj district, to an aristocratic Muslim family. In the community, his father, Md. Chayed Mia, is a prominent businessman, and his mother, Mrs. Zubeda Khatun, is a homemaker. He completed his Bachelor of Science (Honours) in Physics at Vrindavan Government College in 2021. His time at college gave rise to his non-communal character. In addition to working for his father’s company, he began blogging on social media in 2022 to criticise religious fanaticism and militancy. He also produced several ferocious protest essays during that period. Additionally, he supports several social development initiatives. In 2021, he founded a kindergarten called “Education for the Disabled”, where children with disabilities could get free education. Further, he is connected to “Bhatrapara Jubo Sangho”, an organisation that performs numerous cooperative tasks for society’s impoverished people.

Blog

মানুষ ধর্মকে তার প্রয়োজনে ব্যবহার করছে

ধর্মের যে দিকটা পালন করা, ধারণ এবং নিজ স্বার্থে ব্যবহার করা সহজ সেই দিকটা আকড়ে ধরছে আর যে দিকটা নিজের প্রার্থিব স্বার্থ বহির্ভূত সেটা এড়িয়ে যাচ্ছে নয়তো নিজের মত করে

চট্টগ্রামে হিন্দু-মুসলিম সংঘর্ষ।

হিন্দুত্ববাদী সংগঠন ইসকনের বিরুদ্ধে ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রামের হাজারী গলি এলাকায় বিক্ষোভের ঘটনা ঘটেছে। বিক্ষোভকারীদের নিবৃত্ত করতে পুলিশ ও সেনাসদস্যরা ঘটনাস্থলে গেলে একপর্যায়ে তাদের ওপর এসিড নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা।

হারিয়ে যাওয়া বাংলাদেশ, হেরে যাওয়া সংস্কৃতি।

বিজয়ের পরে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পরাজয় ঘটেছে সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে। অর্ধ শতাব্দীর বহুবিধ অর্জনের মধ্যে সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে যে বিপুল বিসর্জন ঘটেছে, যে সুশ্রী ও সৌকর্যের অপচয় ঘটেছে তা আজকের বাংলাদেশকে সম্পূর্ণ

সরকার পতনের পর থেকে সাম্প্রদায়িক অস্থিরতা পূর্বের থেকে বেশি বৃদ্ধি পাচ্ছে।

মানুষ এখন ধর্মকে অনেকটা তার প্রয়োজনে ব্যবহার করছে। ধর্মের যে দিকটা পালন করা, ধারণ এবং নিজ স্বার্থে ব্যবহার করা সহজ সেই দিকটা আকড়ে ধরছে আর যে দিকটা নিজের প্রার্থিব স্বার্থ

বাংলাদেশে ধর্মীয় উগ্রবাদ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

বহুদিন ধরেই একথা দেশের প্রগতিশীল সকল পক্ষ থেকেই আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে যে, বাংলাদেশে উগ্রবাদ ভয়ংকর ভাবে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে এবং এর বিস্তার ঠেকাতে কোনো সরকারই তেমন গা করছে না।

ধর্মবাদীদের হাতে আবুল হুসেনের অপমানিত এবং নিগৃহীত হওয়ার ইতিহাস

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হিন্দু সমাজের বলি প্রথা অর্থাৎ কোরবানি প্রথার বিরোধিতা করে রচনা করলেন ‘বিসর্জন’ নাটক। এর জন্যে অবশ্য তাকে মুসলিম সমাজের লেখকদের মতন নিগৃহীত হতে হয়নি। যেমন- মীর মশাররফ হোসেন

জঙ্গী সংগঠন গুলো আমাদের দেশে আবার সক্রিয়। অন্তবর্তী কালীন সরকার এই দিকে নজর দিবে তো? 

সারা বিশ্বে আজ ধর্মীয় স্বাধীনতার আকাল চলছে। জঙ্গিবাদের উত্থান আতঙ্কজনক অবস্থায়। ধর্মের নামে তাদের তারা বিশ্বকে অশান্ত করে রেখেছে। বিশ্বে বর্তমানে ৭০০ কোটি মানুষের বাস। এই ৭০০ কোটি মানুষের সিংহভাগই

বিশ্ব শান্তির পথে অন্যতম বাধা ধর্মীয় উগ্রবাদ।  ধর্ম যার যার এই দেশ এবং বিশ্ব সবার। 

ধর্মীয় উগ্রবাদ এবং উগ্র জাতীয়তাবাদ সামাজিক শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়নের জন্য বাধাস্বরূপ এবং এ দুটি বিষয় বিশ্বের অনেক জায়গায় বিভাজনের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যেকোনো উগ্রবাদ বিভাজন সৃষ্টি করে, কখনও একত্রিত

দেশ কি সব সেক্টরে উন্নতি করছে?  ধর্মীয় কুসংস্কার সমাজ জাতি দেশ কে বহু গুন পিছিয়ে দিচ্চে। এখনই উচিত সচেতন হওয়া। 

বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ধর্মীয় কুসংস্কার সবচেয়ে বেশী। সুস্থ্য ধর্ম পালনকারীরা নির্র্দিষ্ট কোন সম্প্রদায়ের হয়ে সর্ব সম্প্রদায়ের মধ্যে শান্তিবিরাজের কাজ করে। যারা মহান তারা সর্ব সম্প্রদায়ের। তাদের জন্যই আমরা মানবতাবোধ

ধর্মীয় অন্ধবিশ্বাস এবং অযৌক্তিকতা হচ্ছে কুসংস্কার

মানুষ হবে আধুনিক এবং তার চিন্তা ভাবনা থাকবে উন্নত। এখন মানুষ গুহায় বাস করে না। কাচা খাবারও খায় না। এখন মানুষ সভ্য সমাজে বাস করে। সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ। মানুষের

ধর্ম ব্যবসায়ীদের আর সুযোগ না দেওয়ার আহব্বান দুই উপদেষ্টার

বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ওপর জুলুম-নিপীড়ন হয়েছে। সম্পদ লুট হয়েছে। সবকিছু হয়েছে রাজনৈতিক ইন্ধনে। নতুন বাংলাদেশে সবাই মিলে এসব অপসংস্কৃতি রুখে দেয়া হবে। এমন মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দুই

কোটা আন্দোলন

বাংলাদেশে কোটা সংস্কার নিয়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করেছে। ছাত্রদের দাবিটা বুঝতে চেষ্টা করছি। কোটা সংস্কার অথবা কোটা না থাকা? কোটা সংস্কার যদি হয়, তাহলে তারা কি চাচ্ছে? কত % কোটা কোন

কুসংস্কার উন্নয়ন ও অগ্রগতির প্রতিবন্ধক

একবিংশ শতাব্দীর এই আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞানের যুগে একটা কথা স্বীকার করতেই হয়, আমাদের সমাজের অনেক মানুষ এখনো কুসংস্কারে নিমজ্জিত। এক্ষেত্রে শিক্ষিত আর অশিক্ষিত উভয় শ্রেণির মানুষের মধ্যেই কুসংস্কার লক্ষ্যণীয়। আজও গ্রামেগঞ্জে

উপমহাদেশের ধর্মীয় উস্কানি বাড়ছে কেন?

ভারতীয় উপমহাদেশের মানুষের সবচাইতে বড় পরিচয় ধর্মীয় পরিচয়। কেউ ভারতীয় বাংলাদেশি পাকিস্তানি হওয়ার আগে তাদের অবশ্যই আগে হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান হতে হবে, সেটা আমাদের ব্রিটিশরা খুব ভালো হবে শিখিয়ে গেছে। ব্রিটিশরা আমাদের

ধর্ম,সমাজ ও দর্শণ

রাষ্ট্রের কথা এবং মানুষের কথা বলতে গেলে ধর্ম ও শ্রেনী বিভেদ এই দুইটি প্রসংগ চলে আসে অবধারিত ভাবে। আমার কাছে ধর্ম মানুষের ভাষার মতই একটি অংশ। পৃথিবীর সমস্ত কিছু যেমন

কুসংস্কার দূরীকরণে শিক্ষাই একমাত্র হাতিয়ার। বিপক্ষে কিছু যুক্তি দিতে পারবেন কি?

একবিংশ শতাব্দীতে জ্ঞান- বিজ্ঞানের অসীম, অপার জয়যাত্রার মুখে দাঁড়িয়েও খুবই দুঃখের সাথে একটা কথা স্বীকার করতে হয় যে, আমাদের সমাজের অনেক মানুষ এখনো কুসংস্কারে নিমজ্জিত। এক্ষেত্রে নিঃসংশয়ে শিক্ষিত আর অশিক্ষিত

এখনই সময় ধর্মীয় উগ্রবাদকে রুখে দেওয়ার।আমরা সহিংস উগ্রবাদমুক্ত শান্তিময় একটি আদর্শ সমাজ উপহার দিতে চাই।

সহিংস উগ্রবাদ বর্তমানে বিশ্বব্যাপী এক ভয়াবহ সামাজিক সমস্যার নাম। সারা বিশ্বের মানুষ আজ এটি নিয়ে উৎকণ্ঠিত এবং উদ্বিগ্ন। এর ভয়ংকর ছোবলে বিশ্ব আজ ক্ষতবিক্ষত। জাতি, ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষে আমাদের

আমাদের দেশে এই আতঙ্কজনক পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে জেএমবি, হরকাতুল জিহাদ, হিজবুল্লাহ, আনসারুল্লাহ বাংলা টিম, আল্লাহর দল, লস্করে তৈয়বা, তালেবান নামের বিভিন্ন জঙ্গিগোষ্ঠী

সারা বিশে^ই আজ ধর্মীয় স্বাধীনতার আকাল চলছে। জঙ্গিবাদের উত্থান আতঙ্কজনক অবস্থায়। ধর্মের নামে তাদের তাÐব বিশ^কে অশান্ত করে রেখেছে। বিশে^ বর্তমানে ৭০০ কোটি মানুষের বাস। এই ৭০০ কোটি মানুষের সিংহভাগই

বিশ্ব তথা সামাজিক শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য ধর্মীয় সহনশীলতা জরুরি, উগ্রতা নয়।

যেকোনো উগ্রবাদ বিভাজন সৃষ্টি করে, কখনও একত্রিত করে না। এমন কোনো নজির নেই যেখানে ধর্মীয় উগ্রতা ও উগ্র জাতীয়তাবাদের কারণে দুটি সমাজ বা দেশ এক হয়েছে। সমাজের শান্তি ও সম্প্রীতি

সমাজের শান্তি ও সম্প্রীতি নির্ভর করে একটি অঞ্চলের মানুষের ইতিবাচক মানসিকতার উপর; ধর্ম বা জাতীয়তার উপর নয়।

যেকোনো উগ্রবাদ বিভাজন সৃষ্টি করে, কখনও একত্রিত করে না। এমন কোনো নজির নেই যেখানে ধর্মীয় উগ্রতা ও উগ্র জাতীয়তাবাদের কারণে দুটি সমাজ বা দেশ এক হয়েছে। সমাজের শান্তি ও সম্প্রীতি

About Me

Md. Imdadul Mia, a prolific writer and blogger, challenges militancy, religious superstitions, and societal decay. His book “Dharmiya Goramir Ekal Sekal” exposes religious hypocrisy. Born in 2000 in Baniachong, he graduated in Physics in 2021. Alongside his father’s business, he advocates against intolerance through blogging and supports social initiatives like “Education for the Disabled” and “Bhatrapara Jubo Sangho.

Follow

Blog

মানুষ ধর্মকে তার প্রয়োজনে ব্যবহার করছে

ধর্মের যে দিকটা পালন করা, ধারণ এবং নিজ স্বার্থে ব্যবহার করা সহজ সেই দিকটা আকড়ে ধরছে আর যে দিকটা নিজের প্রার্থিব স্বার্থ বহির্ভূত সেটা এড়িয়ে যাচ্ছে নয়তো নিজের মত করে

চট্টগ্রামে হিন্দু-মুসলিম সংঘর্ষ।

হিন্দুত্ববাদী সংগঠন ইসকনের বিরুদ্ধে ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রামের হাজারী গলি এলাকায় বিক্ষোভের ঘটনা ঘটেছে। বিক্ষোভকারীদের নিবৃত্ত করতে পুলিশ ও সেনাসদস্যরা ঘটনাস্থলে গেলে একপর্যায়ে তাদের ওপর এসিড নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা।

হারিয়ে যাওয়া বাংলাদেশ, হেরে যাওয়া সংস্কৃতি।

বিজয়ের পরে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পরাজয় ঘটেছে সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে। অর্ধ শতাব্দীর বহুবিধ অর্জনের মধ্যে সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে যে বিপুল বিসর্জন ঘটেছে, যে সুশ্রী ও সৌকর্যের অপচয় ঘটেছে তা আজকের বাংলাদেশকে সম্পূর্ণ

সরকার পতনের পর থেকে সাম্প্রদায়িক অস্থিরতা পূর্বের থেকে বেশি বৃদ্ধি পাচ্ছে।

মানুষ এখন ধর্মকে অনেকটা তার প্রয়োজনে ব্যবহার করছে। ধর্মের যে দিকটা পালন করা, ধারণ এবং নিজ স্বার্থে ব্যবহার করা সহজ সেই দিকটা আকড়ে ধরছে আর যে দিকটা নিজের প্রার্থিব স্বার্থ

বাংলাদেশে ধর্মীয় উগ্রবাদ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

বহুদিন ধরেই একথা দেশের প্রগতিশীল সকল পক্ষ থেকেই আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে যে, বাংলাদেশে উগ্রবাদ ভয়ংকর ভাবে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে এবং এর বিস্তার ঠেকাতে কোনো সরকারই তেমন গা করছে না।

ধর্মবাদীদের হাতে আবুল হুসেনের অপমানিত এবং নিগৃহীত হওয়ার ইতিহাস

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হিন্দু সমাজের বলি প্রথা অর্থাৎ কোরবানি প্রথার বিরোধিতা করে রচনা করলেন ‘বিসর্জন’ নাটক। এর জন্যে অবশ্য তাকে মুসলিম সমাজের লেখকদের মতন নিগৃহীত হতে হয়নি। যেমন- মীর মশাররফ হোসেন

জঙ্গী সংগঠন গুলো আমাদের দেশে আবার সক্রিয়। অন্তবর্তী কালীন সরকার এই দিকে নজর দিবে তো? 

সারা বিশ্বে আজ ধর্মীয় স্বাধীনতার আকাল চলছে। জঙ্গিবাদের উত্থান আতঙ্কজনক অবস্থায়। ধর্মের নামে তাদের তারা বিশ্বকে অশান্ত করে রেখেছে। বিশ্বে বর্তমানে ৭০০ কোটি মানুষের বাস। এই ৭০০ কোটি মানুষের সিংহভাগই

বিশ্ব শান্তির পথে অন্যতম বাধা ধর্মীয় উগ্রবাদ।  ধর্ম যার যার এই দেশ এবং বিশ্ব সবার। 

ধর্মীয় উগ্রবাদ এবং উগ্র জাতীয়তাবাদ সামাজিক শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়নের জন্য বাধাস্বরূপ এবং এ দুটি বিষয় বিশ্বের অনেক জায়গায় বিভাজনের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যেকোনো উগ্রবাদ বিভাজন সৃষ্টি করে, কখনও একত্রিত

দেশ কি সব সেক্টরে উন্নতি করছে?  ধর্মীয় কুসংস্কার সমাজ জাতি দেশ কে বহু গুন পিছিয়ে দিচ্চে। এখনই উচিত সচেতন হওয়া। 

বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ধর্মীয় কুসংস্কার সবচেয়ে বেশী। সুস্থ্য ধর্ম পালনকারীরা নির্র্দিষ্ট কোন সম্প্রদায়ের হয়ে সর্ব সম্প্রদায়ের মধ্যে শান্তিবিরাজের কাজ করে। যারা মহান তারা সর্ব সম্প্রদায়ের। তাদের জন্যই আমরা মানবতাবোধ

ধর্মীয় অন্ধবিশ্বাস এবং অযৌক্তিকতা হচ্ছে কুসংস্কার

মানুষ হবে আধুনিক এবং তার চিন্তা ভাবনা থাকবে উন্নত। এখন মানুষ গুহায় বাস করে না। কাচা খাবারও খায় না। এখন মানুষ সভ্য সমাজে বাস করে। সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ। মানুষের

ধর্ম ব্যবসায়ীদের আর সুযোগ না দেওয়ার আহব্বান দুই উপদেষ্টার

বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ওপর জুলুম-নিপীড়ন হয়েছে। সম্পদ লুট হয়েছে। সবকিছু হয়েছে রাজনৈতিক ইন্ধনে। নতুন বাংলাদেশে সবাই মিলে এসব অপসংস্কৃতি রুখে দেয়া হবে। এমন মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দুই

কোটা আন্দোলন

বাংলাদেশে কোটা সংস্কার নিয়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করেছে। ছাত্রদের দাবিটা বুঝতে চেষ্টা করছি। কোটা সংস্কার অথবা কোটা না থাকা? কোটা সংস্কার যদি হয়, তাহলে তারা কি চাচ্ছে? কত % কোটা কোন

কুসংস্কার উন্নয়ন ও অগ্রগতির প্রতিবন্ধক

একবিংশ শতাব্দীর এই আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞানের যুগে একটা কথা স্বীকার করতেই হয়, আমাদের সমাজের অনেক মানুষ এখনো কুসংস্কারে নিমজ্জিত। এক্ষেত্রে শিক্ষিত আর অশিক্ষিত উভয় শ্রেণির মানুষের মধ্যেই কুসংস্কার লক্ষ্যণীয়। আজও গ্রামেগঞ্জে

উপমহাদেশের ধর্মীয় উস্কানি বাড়ছে কেন?

ভারতীয় উপমহাদেশের মানুষের সবচাইতে বড় পরিচয় ধর্মীয় পরিচয়। কেউ ভারতীয় বাংলাদেশি পাকিস্তানি হওয়ার আগে তাদের অবশ্যই আগে হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান হতে হবে, সেটা আমাদের ব্রিটিশরা খুব ভালো হবে শিখিয়ে গেছে। ব্রিটিশরা আমাদের

ধর্ম,সমাজ ও দর্শণ

রাষ্ট্রের কথা এবং মানুষের কথা বলতে গেলে ধর্ম ও শ্রেনী বিভেদ এই দুইটি প্রসংগ চলে আসে অবধারিত ভাবে। আমার কাছে ধর্ম মানুষের ভাষার মতই একটি অংশ। পৃথিবীর সমস্ত কিছু যেমন

কুসংস্কার দূরীকরণে শিক্ষাই একমাত্র হাতিয়ার। বিপক্ষে কিছু যুক্তি দিতে পারবেন কি?

একবিংশ শতাব্দীতে জ্ঞান- বিজ্ঞানের অসীম, অপার জয়যাত্রার মুখে দাঁড়িয়েও খুবই দুঃখের সাথে একটা কথা স্বীকার করতে হয় যে, আমাদের সমাজের অনেক মানুষ এখনো কুসংস্কারে নিমজ্জিত। এক্ষেত্রে নিঃসংশয়ে শিক্ষিত আর অশিক্ষিত

এখনই সময় ধর্মীয় উগ্রবাদকে রুখে দেওয়ার।আমরা সহিংস উগ্রবাদমুক্ত শান্তিময় একটি আদর্শ সমাজ উপহার দিতে চাই।

সহিংস উগ্রবাদ বর্তমানে বিশ্বব্যাপী এক ভয়াবহ সামাজিক সমস্যার নাম। সারা বিশ্বের মানুষ আজ এটি নিয়ে উৎকণ্ঠিত এবং উদ্বিগ্ন। এর ভয়ংকর ছোবলে বিশ্ব আজ ক্ষতবিক্ষত। জাতি, ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষে আমাদের

আমাদের দেশে এই আতঙ্কজনক পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে জেএমবি, হরকাতুল জিহাদ, হিজবুল্লাহ, আনসারুল্লাহ বাংলা টিম, আল্লাহর দল, লস্করে তৈয়বা, তালেবান নামের বিভিন্ন জঙ্গিগোষ্ঠী

সারা বিশে^ই আজ ধর্মীয় স্বাধীনতার আকাল চলছে। জঙ্গিবাদের উত্থান আতঙ্কজনক অবস্থায়। ধর্মের নামে তাদের তাÐব বিশ^কে অশান্ত করে রেখেছে। বিশে^ বর্তমানে ৭০০ কোটি মানুষের বাস। এই ৭০০ কোটি মানুষের সিংহভাগই

বিশ্ব তথা সামাজিক শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য ধর্মীয় সহনশীলতা জরুরি, উগ্রতা নয়।

যেকোনো উগ্রবাদ বিভাজন সৃষ্টি করে, কখনও একত্রিত করে না। এমন কোনো নজির নেই যেখানে ধর্মীয় উগ্রতা ও উগ্র জাতীয়তাবাদের কারণে দুটি সমাজ বা দেশ এক হয়েছে। সমাজের শান্তি ও সম্প্রীতি

সমাজের শান্তি ও সম্প্রীতি নির্ভর করে একটি অঞ্চলের মানুষের ইতিবাচক মানসিকতার উপর; ধর্ম বা জাতীয়তার উপর নয়।

যেকোনো উগ্রবাদ বিভাজন সৃষ্টি করে, কখনও একত্রিত করে না। এমন কোনো নজির নেই যেখানে ধর্মীয় উগ্রতা ও উগ্র জাতীয়তাবাদের কারণে দুটি সমাজ বা দেশ এক হয়েছে। সমাজের শান্তি ও সম্প্রীতি

About Me

প্রফেশনাল ব্লগার ও সাংবাদিক। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। 

Follow