সারাদেশে ধর্ষণ অরাজগতা বেড়েই চলছে।
নতুন বাংলাদেশে সবাই মিলে এসব অপসংস্কৃতি রুখে দেয়া হবে। এমন মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দুই উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও ড. আসিফ নজরুল। সোমবার (২৬ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর পলাশীতে শ্রী কৃষ্ণের
নতুন বাংলাদেশে সবাই মিলে এসব অপসংস্কৃতি রুখে দেয়া হবে। এমন মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দুই উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও ড. আসিফ নজরুল। সোমবার (২৬ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর পলাশীতে শ্রী কৃষ্ণের
মশাররফ হোসেন তার গো-জীবন প্রবন্ধ লেখার জন্যে পেয়েছেন কাফের উপাধি, এমনকি মুসলিম ধর্মসভা তাঁর স্ত্রী তালাকে ফতোয়া জারি করতে চেষ্টা করে। তারপরও গোঁড়া মুসলিম সমাজের বিরুদ্ধে মুসলিম প্রগতিশীল লেখকরা হাতে
আজকের বাংলাদেশের দিকে তাকালে হাজার বছরের বাঙালিত্বকে, তার আত্মপরিচয় বিনির্মাণের ধারাবাহিকতা চোখে পড়ে না, বরং তার ওপর আরোপিত এক অদ্ভুতুড়ে বাংলাদেশ, যে কি না সর্বক্ষণ রেগে থাকে, দাঁত নখর বের
প্রায় পঞ্চাশ বছর সময়কাল ধরে ‘ফান্ডামেন্টালিজম’ বা ‘মৌলবাদ’ সারা পৃথিবী জুড়ে এমনই এক ‘ফেনোমেনন’ হয়ে দেখা দিয়েছে, কোনও চিন্তাশীল মানুষই যাকে আর উপেক্ষা করতে পারেন না। ইউরোপে রেনেসাঁ, বৈজ্ঞানিক বিপ্লব,
আবুল হুসেন এক সীমাহীন অভিমানে আন্দোলিত হয়েই ‘কৈফিয়ত’ প্রকাশ করেন। হয়তো তিনি ভেবেছিলেন, এখন আর রক্ষণশীল মুসলমানরা তাঁদের জন্যে কোনও সমস্যা সৃষ্টি করবে না। কিন্তু তা হবার নয়। আবুল হুসেনের
মাদ্রাসা শিক্ষা, সাংস্কৃতিক সংঘাত, উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের অশনি সংকেত ভূমিকাঃ আধুনিক বিশ্বে শিক্ষা একটি স্বীকৃত বিষয়, সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ও উদ্দ্যেশ্য অর্জনের একটি পরিকল্পিত প্রক্রিয়া। আর শিক্ষার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নির্ভর
বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটা নয়া মেরুকরণ হয়ে গেছে। একটাপক্ষ মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতা চেতনা বিজনেসের সোল এজেন্ট আওয়ামীলীগ এবং অপরপক্ষ সরাসরি মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মুক্তিযুদ্ধ এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিজনেস
সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই। অবিশ্বাসের জবানবন্দী, দর্শন, দৃষ্টান্ত, ধর্ম, ধর্মনিরপেক্ষতা, মানবতাবাদী কর্মকাণ্ড, মানবাধিকার, মুক্তমনা, যুক্তিবাদ| অর্গানাইজড রিলিজিয়নের মতো উগ্র জাতীয়তাবাদও প্রচন্ড ভয়ঙ্কর। যদি তর্কের খাতিরে ধরেও নিই যে,
ধর্ম বিশেষত প্রচলিত ধর্ম নিয়ে আগ্রহ আছে। তাই সাগ্রহে প্রায় সব প্রচলিত ধর্ম ও ধর্মবিশ্বাসীদের দূর থেকে বুঝতে চেষ্টা করি। সে চেষ্টা যে সব সময় সুখকর হয় তা নয় বরং
ধর্মের যে দিকটা পালন করা, ধারণ এবং নিজ স্বার্থে ব্যবহার করা সহজ সেই দিকটা আকড়ে ধরছে আর যে দিকটা নিজের প্রার্থিব স্বার্থ বহির্ভূত সেটা এড়িয়ে যাচ্ছে নয়তো নিজের মত করে
হিন্দুত্ববাদী সংগঠন ইসকনের বিরুদ্ধে ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রামের হাজারী গলি এলাকায় বিক্ষোভের ঘটনা ঘটেছে। বিক্ষোভকারীদের নিবৃত্ত করতে পুলিশ ও সেনাসদস্যরা ঘটনাস্থলে গেলে একপর্যায়ে তাদের ওপর এসিড নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা।
বিজয়ের পরে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পরাজয় ঘটেছে সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে। অর্ধ শতাব্দীর বহুবিধ অর্জনের মধ্যে সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে যে বিপুল বিসর্জন ঘটেছে, যে সুশ্রী ও সৌকর্যের অপচয় ঘটেছে তা আজকের বাংলাদেশকে সম্পূর্ণ
মানুষ এখন ধর্মকে অনেকটা তার প্রয়োজনে ব্যবহার করছে। ধর্মের যে দিকটা পালন করা, ধারণ এবং নিজ স্বার্থে ব্যবহার করা সহজ সেই দিকটা আকড়ে ধরছে আর যে দিকটা নিজের প্রার্থিব স্বার্থ
বহুদিন ধরেই একথা দেশের প্রগতিশীল সকল পক্ষ থেকেই আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে যে, বাংলাদেশে উগ্রবাদ ভয়ংকর ভাবে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে এবং এর বিস্তার ঠেকাতে কোনো সরকারই তেমন গা করছে না।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হিন্দু সমাজের বলি প্রথা অর্থাৎ কোরবানি প্রথার বিরোধিতা করে রচনা করলেন ‘বিসর্জন’ নাটক। এর জন্যে অবশ্য তাকে মুসলিম সমাজের লেখকদের মতন নিগৃহীত হতে হয়নি। যেমন- মীর মশাররফ হোসেন
জঙ্গিবাদের উত্থান আতঙ্কজনক অবস্থায়। ধর্মের নামে তাদের তারা বিশ্বকে অশান্ত করে রেখেছে। । তারা ‘আস্তিক’। তবে ক্ষুদ্র একটি অংশ প্রচলিত ধর্মের প্রতি আস্থা রাখেন না, তারা ‘নাস্তিক’ হিসেবেই বিবেচিত। প্রাণিকুলের
ধর্মীয় উগ্রবাদ এবং উগ্র জাতীয়তাবাদ সামাজিক শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়নের জন্য বাধাস্বরূপ এবং এ দুটি বিষয় বিশ্বের অনেক জায়গায় বিভাজনের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যেকোনো উগ্রবাদ বিভাজন সৃষ্টি করে, কখনও একত্রিত
বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ধর্মীয় কুসংস্কার সবচেয়ে বেশী। সুস্থ্য ধর্ম পালনকারীরা নির্র্দিষ্ট কোন সম্প্রদায়ের হয়ে সর্ব সম্প্রদায়ের মধ্যে শান্তিবিরাজের কাজ করে। যারা মহান তারা সর্ব সম্প্রদায়ের। তাদের জন্যই আমরা মানবতাবোধ
মানুষ হবে আধুনিক এবং তার চিন্তা ভাবনা থাকবে উন্নত। এখন মানুষ গুহায় বাস করে না। কাচা খাবারও খায় না। এখন মানুষ সভ্য সমাজে বাস করে। সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ। মানুষের
বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ওপর জুলুম-নিপীড়ন হয়েছে। সম্পদ লুট হয়েছে। সবকিছু হয়েছে রাজনৈতিক ইন্ধনে। নতুন বাংলাদেশে সবাই মিলে এসব অপসংস্কৃতি রুখে দেয়া হবে। এমন মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দুই
নতুন বাংলাদেশে সবাই মিলে এসব অপসংস্কৃতি রুখে দেয়া হবে। এমন মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দুই উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও ড. আসিফ নজরুল। সোমবার (২৬ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর পলাশীতে শ্রী কৃষ্ণের
মশাররফ হোসেন তার গো-জীবন প্রবন্ধ লেখার জন্যে পেয়েছেন কাফের উপাধি, এমনকি মুসলিম ধর্মসভা তাঁর স্ত্রী তালাকে ফতোয়া জারি করতে চেষ্টা করে। তারপরও গোঁড়া মুসলিম সমাজের বিরুদ্ধে মুসলিম প্রগতিশীল লেখকরা হাতে
আজকের বাংলাদেশের দিকে তাকালে হাজার বছরের বাঙালিত্বকে, তার আত্মপরিচয় বিনির্মাণের ধারাবাহিকতা চোখে পড়ে না, বরং তার ওপর আরোপিত এক অদ্ভুতুড়ে বাংলাদেশ, যে কি না সর্বক্ষণ রেগে থাকে, দাঁত নখর বের
প্রায় পঞ্চাশ বছর সময়কাল ধরে ‘ফান্ডামেন্টালিজম’ বা ‘মৌলবাদ’ সারা পৃথিবী জুড়ে এমনই এক ‘ফেনোমেনন’ হয়ে দেখা দিয়েছে, কোনও চিন্তাশীল মানুষই যাকে আর উপেক্ষা করতে পারেন না। ইউরোপে রেনেসাঁ, বৈজ্ঞানিক বিপ্লব,
আবুল হুসেন এক সীমাহীন অভিমানে আন্দোলিত হয়েই ‘কৈফিয়ত’ প্রকাশ করেন। হয়তো তিনি ভেবেছিলেন, এখন আর রক্ষণশীল মুসলমানরা তাঁদের জন্যে কোনও সমস্যা সৃষ্টি করবে না। কিন্তু তা হবার নয়। আবুল হুসেনের
মাদ্রাসা শিক্ষা, সাংস্কৃতিক সংঘাত, উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের অশনি সংকেত ভূমিকাঃ আধুনিক বিশ্বে শিক্ষা একটি স্বীকৃত বিষয়, সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ও উদ্দ্যেশ্য অর্জনের একটি পরিকল্পিত প্রক্রিয়া। আর শিক্ষার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নির্ভর
বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটা নয়া মেরুকরণ হয়ে গেছে। একটাপক্ষ মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতা চেতনা বিজনেসের সোল এজেন্ট আওয়ামীলীগ এবং অপরপক্ষ সরাসরি মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মুক্তিযুদ্ধ এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিজনেস
সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই। অবিশ্বাসের জবানবন্দী, দর্শন, দৃষ্টান্ত, ধর্ম, ধর্মনিরপেক্ষতা, মানবতাবাদী কর্মকাণ্ড, মানবাধিকার, মুক্তমনা, যুক্তিবাদ| অর্গানাইজড রিলিজিয়নের মতো উগ্র জাতীয়তাবাদও প্রচন্ড ভয়ঙ্কর। যদি তর্কের খাতিরে ধরেও নিই যে,
ধর্ম বিশেষত প্রচলিত ধর্ম নিয়ে আগ্রহ আছে। তাই সাগ্রহে প্রায় সব প্রচলিত ধর্ম ও ধর্মবিশ্বাসীদের দূর থেকে বুঝতে চেষ্টা করি। সে চেষ্টা যে সব সময় সুখকর হয় তা নয় বরং
ধর্মের যে দিকটা পালন করা, ধারণ এবং নিজ স্বার্থে ব্যবহার করা সহজ সেই দিকটা আকড়ে ধরছে আর যে দিকটা নিজের প্রার্থিব স্বার্থ বহির্ভূত সেটা এড়িয়ে যাচ্ছে নয়তো নিজের মত করে
হিন্দুত্ববাদী সংগঠন ইসকনের বিরুদ্ধে ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রামের হাজারী গলি এলাকায় বিক্ষোভের ঘটনা ঘটেছে। বিক্ষোভকারীদের নিবৃত্ত করতে পুলিশ ও সেনাসদস্যরা ঘটনাস্থলে গেলে একপর্যায়ে তাদের ওপর এসিড নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা।
বিজয়ের পরে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পরাজয় ঘটেছে সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে। অর্ধ শতাব্দীর বহুবিধ অর্জনের মধ্যে সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে যে বিপুল বিসর্জন ঘটেছে, যে সুশ্রী ও সৌকর্যের অপচয় ঘটেছে তা আজকের বাংলাদেশকে সম্পূর্ণ
মানুষ এখন ধর্মকে অনেকটা তার প্রয়োজনে ব্যবহার করছে। ধর্মের যে দিকটা পালন করা, ধারণ এবং নিজ স্বার্থে ব্যবহার করা সহজ সেই দিকটা আকড়ে ধরছে আর যে দিকটা নিজের প্রার্থিব স্বার্থ
বহুদিন ধরেই একথা দেশের প্রগতিশীল সকল পক্ষ থেকেই আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে যে, বাংলাদেশে উগ্রবাদ ভয়ংকর ভাবে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে এবং এর বিস্তার ঠেকাতে কোনো সরকারই তেমন গা করছে না।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হিন্দু সমাজের বলি প্রথা অর্থাৎ কোরবানি প্রথার বিরোধিতা করে রচনা করলেন ‘বিসর্জন’ নাটক। এর জন্যে অবশ্য তাকে মুসলিম সমাজের লেখকদের মতন নিগৃহীত হতে হয়নি। যেমন- মীর মশাররফ হোসেন
জঙ্গিবাদের উত্থান আতঙ্কজনক অবস্থায়। ধর্মের নামে তাদের তারা বিশ্বকে অশান্ত করে রেখেছে। । তারা ‘আস্তিক’। তবে ক্ষুদ্র একটি অংশ প্রচলিত ধর্মের প্রতি আস্থা রাখেন না, তারা ‘নাস্তিক’ হিসেবেই বিবেচিত। প্রাণিকুলের
ধর্মীয় উগ্রবাদ এবং উগ্র জাতীয়তাবাদ সামাজিক শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়নের জন্য বাধাস্বরূপ এবং এ দুটি বিষয় বিশ্বের অনেক জায়গায় বিভাজনের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যেকোনো উগ্রবাদ বিভাজন সৃষ্টি করে, কখনও একত্রিত
বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ধর্মীয় কুসংস্কার সবচেয়ে বেশী। সুস্থ্য ধর্ম পালনকারীরা নির্র্দিষ্ট কোন সম্প্রদায়ের হয়ে সর্ব সম্প্রদায়ের মধ্যে শান্তিবিরাজের কাজ করে। যারা মহান তারা সর্ব সম্প্রদায়ের। তাদের জন্যই আমরা মানবতাবোধ
মানুষ হবে আধুনিক এবং তার চিন্তা ভাবনা থাকবে উন্নত। এখন মানুষ গুহায় বাস করে না। কাচা খাবারও খায় না। এখন মানুষ সভ্য সমাজে বাস করে। সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ। মানুষের
বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ওপর জুলুম-নিপীড়ন হয়েছে। সম্পদ লুট হয়েছে। সবকিছু হয়েছে রাজনৈতিক ইন্ধনে। নতুন বাংলাদেশে সবাই মিলে এসব অপসংস্কৃতি রুখে দেয়া হবে। এমন মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দুই
প্রফেশনাল ব্লগার ও সাংবাদিক। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন।