ধর্ম, ধর্মান্ধতা ও জঙ্গিবাদ
সারা বিশে^ই আজ ধর্মীয় স্বাধীনতার আকাল চলছে। জঙ্গিবাদের উত্থান আতঙ্কজনক অবস্থায়। ধর্মের নামে তাদের তাÐব বিশ^কে অশান্ত করে রেখেছে। বিশে^ বর্তমানে ৭০০ কোটি মানুষের বাস। এই ৭০০ কোটি মানুষের সিংহভাগই
সারা বিশে^ই আজ ধর্মীয় স্বাধীনতার আকাল চলছে। জঙ্গিবাদের উত্থান আতঙ্কজনক অবস্থায়। ধর্মের নামে তাদের তাÐব বিশ^কে অশান্ত করে রেখেছে। বিশে^ বর্তমানে ৭০০ কোটি মানুষের বাস। এই ৭০০ কোটি মানুষের সিংহভাগই
চাকরির প্রথম দিকের প্রশিক্ষণগুলোতে সততা, নৈতিকতা, দেশপ্রেমের ওপর প্রাধান্য দিয়ে সিলেবাস প্রণয়ন করা জরুরি। দেশের রাজনীতির ক্ষেত্রেও সন্ত্রাসী, লোভী ও অসৎ বাক্তিদের বয়কট করতে হবে। দেশে লাগামহীন দুর্নীতি যেমন হয়,
ফতোয়াবজির আড়ালে উস্কে দিচ্ছে জঙ্গীবাদ: কলকাঠি নাড়ছে ধর্মীয় উগ্রপন্থীদল হিজবুত তাওহীদ ও দেওয়ানবাগী এক কঠিন পরিস্থিতি বিরাজ করছে বানিয়াচং এলাকায়। সবকিছুতেই যেন যেন অস্থিরতা বিরাজমান। হিজবুত তাওহীদ ও দেওয়ানবাগীদের ফতোয়া
এক কঠিন পরিস্থিতি বিরাজ করছে…..এলাকায়। সবকিছুতেই যেন যেন অস্থিরতা বিরাজমান। হিজবুত তাওহীদ ও দেওয়ানবাগীদের ফতোয়া নিয়ে লোকজন মনেহচ্ছে মৃত্যুকুয়ায় নামছে।….. এলাকার লোকজন প্রতিটি কাজে তাদের ইশারা ছাড়া নড়েইনা। অথচ সচেতন
কারাবন্দী জঙ্গিদের কার্যক্রমে সাময়িক ছেদ পড়লেও কিছু কারারক্ষীর সহায়তায় তারা তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের সঙ্গীদের কারণে কিছু বন্দী কারাগারের বাইরে থাকাকালীন সময়ের চেয়েও বেশি উগ্র হয়ে উঠেছে। পুলিশ কর্মকর্তারা
কিছু বক্তা ইসলামের নামে বিভিন্ন মাহফিল ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উসকানি ও বিভ্রান্তি ছড়িয়ে দিচ্ছেন। ফেসবুক ও ইউটিউবে তাঁদের সেই বক্তব্য রাতারাতি ভাইরাল হয়ে যাচ্ছে। এসব বক্তব্য শুনে সাধারণ
বাংলা ভাইয়ের উত্থান ও পতনের পর জঙ্গি সংগঠন হিযবুত তাওহীদ নিষিদ্ধ হয়। কিন্তু থেমে নেই সংগঠনটির কার্যক্রম। রাজশাহীতে এবার তারা ‘হিযবুত তাহরীর’ নামে আত্মপ্রকাশ করে শক্তিশালী নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে। নাম
বাস, ট্রেন, লঞ্চসহ বিভিন্ন পাবলিক প্লেসে এবং সাম্প্রতিক সময়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্পন্সর বিজ্ঞাপনের দ্বারা ছড়ানো হেযবুত তাওহীদ নামক একটি সংগঠনের নানা প্রচারণা দৃষ্টি কেড়েছে সবার। বিগত কয়েক বছর ধরে
টেকসই বিনিয়োগ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন নিশ্চিত করার জন্য দরকার ‘স্বচ্ছ প্রশাসন’। আর সাধারণ মানুষের জীবন-জীবিকা ও সমৃদ্ধির সকল সুযোগ এবং সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হবে তখনই যখন জবাবদিহিতামূলক সরকার রাষ্ট্র পরিচালনা
সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে অনন্ত লড়াই চলছে। আপাতত থামার কোনো লক্ষণ নেই। আল কায়েদা দুর্বল হয়েছে তো ইসলামিক স্টেটের (আইএস) উত্থান। সিরিয়ায় আইসিস পর্যুদস্ত হচ্ছে তো আফ্রিকায় বোকো হারামের অস্ত্র ঝনঝন
আজকের তরুণদের নিয়েই তো আগামীর পৃথিবী। তারা সৃষ্টিশীল কাজ করবে, পৃথিবীকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য তাদের হাতেই তো থাকবে আলোর মশাল; তারা হবে সহনশীল, অপরের মতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, বহুত্ববাদে বিশ্বাসী।
বাংলাদেশে দুর্নীতি দমনে কথা বেশি হলেও দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি নেই। সরকার বা দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষ থেকে উদাহরণ সৃষ্টি করার মতো বিশেষ কোনো পদক্ষেপও দেখা যায় না। যেটুকু পদক্ষেপ
দুঃখজনক হইলেও সত্য, সাম্প্রতিক বৎসরগুলিতে উন্নত ও উন্নয়নশীল বিশ্বব্যাপী রাজনীতিতে উগ্রবাদের আওয়াজ দিনে দিনে তীব্র হইয়া উঠিতেছে। ইহার কারণ খুঁজিয়া দেখিবার প্রয়োজন রহিয়াছে। যুক্তরাষ্ট্রের কূটনীতিক পেট হোয়েকেস্ট্রা সঠিকভাবেই বলিয়াছেন, যখনই
সন্ত্রাসবাদ বিশ্বের প্রাচীনতম ঘটনাগুলোর একটি। কালের পরিক্রমায় এটি বিভিন্ন সময়ে নিজের রূপ বদলে ফিরে এসেছে নতুন আঙ্গিকে। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী রাজনৈতিক, মতাদর্শগত বা ধর্মীয় উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য সহিংসতা বা
ক্ষমতার অপব্যবহার, ভয় দেখানো ও অশ্লীল-কুরুচিপূর্ণ কথা বলার অভিযোগ সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক প্রধান শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। দুই নারী শিক্ষকের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে এ ব্যবস্থা নেওয়া
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু নিভাইছে তব আলো,/ তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, /তুমি কি বেসেছ ভালো? কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার প্রশ্ন কবিতায় স্বয়ং সৃষ্টিকর্তাকে এই প্রশ্ন করেছিলেন। বিশ্বকবি শুধু প্রশ্ন
গত ৩ কিংবা ৪ দশকে প্রাথমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে দ্বিগুণ, আর বিপরীতে দাখিল মাদ্রাসা সংখ্যা বেড়েছে ৮ গুণ। সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী বেড়েছে দ্বিগুণ আর দাখিল মাদ্রাসায় বেড়েছে ১৩
সব ধর্মই মানুষকে শান্তির দীক্ষা দেয়, শান্তির কথা বলে। কিন্তু মানুষ ধীরে ধীরে ধর্মের এসব বাণীর পরিবর্তে বিভিন্ন ধরনের ধর্মীয় কুসংস্কার ও ধর্মান্ধতাকে জীবনে আঁকড়ে ধরে। বিশেষভাবে যারা কেবল ধর্মশিক্ষা
বহুদিন ধরেই একথা দেশের প্রগতিশীল সকল পক্ষ থেকেই আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে যে, বাংলাদেশে উগ্রবাদ ভয়ংকর ভাবে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে এবং এর বিস্তার ঠেকাতে কোনো সরকারই তেমন গা করছে না।
বার্লিনভিত্তিক ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল (টিআই) ২০২২ সালের ২৫ জানুয়ারি তাদের বার্ষিক দুর্নীতির ধারণাসূচক (সিপিআই)–২০২১ প্রকাশ করেছে। বাংলাদেশ ১০০–এর মধ্যে ২৬ স্কোর পেয়েছে, যা ২০২০–এর সমান। এর আগে ২০১৮ ও ২০১৯ সালেও
সারা বিশে^ই আজ ধর্মীয় স্বাধীনতার আকাল চলছে। জঙ্গিবাদের উত্থান আতঙ্কজনক অবস্থায়। ধর্মের নামে তাদের তাÐব বিশ^কে অশান্ত করে রেখেছে। বিশে^ বর্তমানে ৭০০ কোটি মানুষের বাস। এই ৭০০ কোটি মানুষের সিংহভাগই
চাকরির প্রথম দিকের প্রশিক্ষণগুলোতে সততা, নৈতিকতা, দেশপ্রেমের ওপর প্রাধান্য দিয়ে সিলেবাস প্রণয়ন করা জরুরি। দেশের রাজনীতির ক্ষেত্রেও সন্ত্রাসী, লোভী ও অসৎ বাক্তিদের বয়কট করতে হবে। দেশে লাগামহীন দুর্নীতি যেমন হয়,
ফতোয়াবজির আড়ালে উস্কে দিচ্ছে জঙ্গীবাদ: কলকাঠি নাড়ছে ধর্মীয় উগ্রপন্থীদল হিজবুত তাওহীদ ও দেওয়ানবাগী এক কঠিন পরিস্থিতি বিরাজ করছে বানিয়াচং এলাকায়। সবকিছুতেই যেন যেন অস্থিরতা বিরাজমান। হিজবুত তাওহীদ ও দেওয়ানবাগীদের ফতোয়া
এক কঠিন পরিস্থিতি বিরাজ করছে…..এলাকায়। সবকিছুতেই যেন যেন অস্থিরতা বিরাজমান। হিজবুত তাওহীদ ও দেওয়ানবাগীদের ফতোয়া নিয়ে লোকজন মনেহচ্ছে মৃত্যুকুয়ায় নামছে।….. এলাকার লোকজন প্রতিটি কাজে তাদের ইশারা ছাড়া নড়েইনা। অথচ সচেতন
কারাবন্দী জঙ্গিদের কার্যক্রমে সাময়িক ছেদ পড়লেও কিছু কারারক্ষীর সহায়তায় তারা তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের সঙ্গীদের কারণে কিছু বন্দী কারাগারের বাইরে থাকাকালীন সময়ের চেয়েও বেশি উগ্র হয়ে উঠেছে। পুলিশ কর্মকর্তারা
কিছু বক্তা ইসলামের নামে বিভিন্ন মাহফিল ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উসকানি ও বিভ্রান্তি ছড়িয়ে দিচ্ছেন। ফেসবুক ও ইউটিউবে তাঁদের সেই বক্তব্য রাতারাতি ভাইরাল হয়ে যাচ্ছে। এসব বক্তব্য শুনে সাধারণ
বাংলা ভাইয়ের উত্থান ও পতনের পর জঙ্গি সংগঠন হিযবুত তাওহীদ নিষিদ্ধ হয়। কিন্তু থেমে নেই সংগঠনটির কার্যক্রম। রাজশাহীতে এবার তারা ‘হিযবুত তাহরীর’ নামে আত্মপ্রকাশ করে শক্তিশালী নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে। নাম
বাস, ট্রেন, লঞ্চসহ বিভিন্ন পাবলিক প্লেসে এবং সাম্প্রতিক সময়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্পন্সর বিজ্ঞাপনের দ্বারা ছড়ানো হেযবুত তাওহীদ নামক একটি সংগঠনের নানা প্রচারণা দৃষ্টি কেড়েছে সবার। বিগত কয়েক বছর ধরে
টেকসই বিনিয়োগ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন নিশ্চিত করার জন্য দরকার ‘স্বচ্ছ প্রশাসন’। আর সাধারণ মানুষের জীবন-জীবিকা ও সমৃদ্ধির সকল সুযোগ এবং সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হবে তখনই যখন জবাবদিহিতামূলক সরকার রাষ্ট্র পরিচালনা
সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে অনন্ত লড়াই চলছে। আপাতত থামার কোনো লক্ষণ নেই। আল কায়েদা দুর্বল হয়েছে তো ইসলামিক স্টেটের (আইএস) উত্থান। সিরিয়ায় আইসিস পর্যুদস্ত হচ্ছে তো আফ্রিকায় বোকো হারামের অস্ত্র ঝনঝন
আজকের তরুণদের নিয়েই তো আগামীর পৃথিবী। তারা সৃষ্টিশীল কাজ করবে, পৃথিবীকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য তাদের হাতেই তো থাকবে আলোর মশাল; তারা হবে সহনশীল, অপরের মতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, বহুত্ববাদে বিশ্বাসী।
বাংলাদেশে দুর্নীতি দমনে কথা বেশি হলেও দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি নেই। সরকার বা দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষ থেকে উদাহরণ সৃষ্টি করার মতো বিশেষ কোনো পদক্ষেপও দেখা যায় না। যেটুকু পদক্ষেপ
দুঃখজনক হইলেও সত্য, সাম্প্রতিক বৎসরগুলিতে উন্নত ও উন্নয়নশীল বিশ্বব্যাপী রাজনীতিতে উগ্রবাদের আওয়াজ দিনে দিনে তীব্র হইয়া উঠিতেছে। ইহার কারণ খুঁজিয়া দেখিবার প্রয়োজন রহিয়াছে। যুক্তরাষ্ট্রের কূটনীতিক পেট হোয়েকেস্ট্রা সঠিকভাবেই বলিয়াছেন, যখনই
সন্ত্রাসবাদ বিশ্বের প্রাচীনতম ঘটনাগুলোর একটি। কালের পরিক্রমায় এটি বিভিন্ন সময়ে নিজের রূপ বদলে ফিরে এসেছে নতুন আঙ্গিকে। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী রাজনৈতিক, মতাদর্শগত বা ধর্মীয় উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য সহিংসতা বা
ক্ষমতার অপব্যবহার, ভয় দেখানো ও অশ্লীল-কুরুচিপূর্ণ কথা বলার অভিযোগ সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক প্রধান শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। দুই নারী শিক্ষকের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে এ ব্যবস্থা নেওয়া
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু নিভাইছে তব আলো,/ তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, /তুমি কি বেসেছ ভালো? কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার প্রশ্ন কবিতায় স্বয়ং সৃষ্টিকর্তাকে এই প্রশ্ন করেছিলেন। বিশ্বকবি শুধু প্রশ্ন
গত ৩ কিংবা ৪ দশকে প্রাথমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে দ্বিগুণ, আর বিপরীতে দাখিল মাদ্রাসা সংখ্যা বেড়েছে ৮ গুণ। সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী বেড়েছে দ্বিগুণ আর দাখিল মাদ্রাসায় বেড়েছে ১৩
সব ধর্মই মানুষকে শান্তির দীক্ষা দেয়, শান্তির কথা বলে। কিন্তু মানুষ ধীরে ধীরে ধর্মের এসব বাণীর পরিবর্তে বিভিন্ন ধরনের ধর্মীয় কুসংস্কার ও ধর্মান্ধতাকে জীবনে আঁকড়ে ধরে। বিশেষভাবে যারা কেবল ধর্মশিক্ষা
বহুদিন ধরেই একথা দেশের প্রগতিশীল সকল পক্ষ থেকেই আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে যে, বাংলাদেশে উগ্রবাদ ভয়ংকর ভাবে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে এবং এর বিস্তার ঠেকাতে কোনো সরকারই তেমন গা করছে না।
বার্লিনভিত্তিক ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল (টিআই) ২০২২ সালের ২৫ জানুয়ারি তাদের বার্ষিক দুর্নীতির ধারণাসূচক (সিপিআই)–২০২১ প্রকাশ করেছে। বাংলাদেশ ১০০–এর মধ্যে ২৬ স্কোর পেয়েছে, যা ২০২০–এর সমান। এর আগে ২০১৮ ও ২০১৯ সালেও
প্রফেশনাল ব্লগার ও সাংবাদিক। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন। এখানে শর্ট বায়গ্রাফি লিখুন।